https://web.facebook.com/agriculture.in.bangladesh/
স্বাধীনতার বছরে দেশে খাদ্য উৎপাদন ছিল এক কোটি ১০ লাখ টন। বর্তমানে দেশে খাদ্য উৎপাদন হচ্ছে চার কোটি ১৩ লাখ টন। এবার খাদ্য উৎপাদনের যে লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল তার চেয়ে ১৩ লাখ টন বেশি উৎপাদন হয়েছে। সরকার যদি কৃষিতে ভর্তুকি না দিত তাহলে এত পরিমাণ খাদ্য উৎপাদন কখনই সম্ভব হতো না। কৃষিকে গুরুত্ব দিতে এ প্রণোদনা আরো বাড়ানো হবে। উন্নত দেশ জাপান যদি কৃষি খাতে ২ দশমিক ৩ শতাংশ ভর্তুকী দিতে পারে। বাংলাদেশ কৃষিভিত্তিক দেশ হিসেবে আরো ভর্তুকী দিতে পারবে।
ড. রাজ্জাক বলেন, বর্তমানে কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ করার চেষ্টা চলছে। আশা করছি দ্রুত এ কাজ সম্ভব হবে। দেশে মানুষের মাথা পিছু আয় বৃদ্ধিতে উৎপাদনশীল খাতে গুরুত্ব দিতে হবে। আর উৎপাদনশীল খাত বেশি গুরুত্ব পেলে বাংলাদেশ সব ধরণের খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করবে। সরকার সে দিকেই আগাচ্ছে।
সরকার কৃষিতে ভর্তুকী দেওয়ার কারণে খাদ্যের উৎপাদন বেড়েছে। খাদ্য আমদানিতে বিদেশ নির্ভরতা কমেছে। ২০০৬ সাল থেকে মাথাপিছু আয় ৩ গুণ বেড়েছে।
একুশে টেলিভিশন
No comments:
Post a Comment